পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা

পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা (ইংরেজি: Western Political Thought) বলতে ইউরোপীয় ধারার প্রাচীন গ্রিস, রোম এবং আধুনিককালের ইউরোপের বিভিন্ন রাষ্ট্রচিন্তকদের চিন্তাধারাকে বোঝানো হয়। বস্তুত পাশ্চাত্যের ইউরোপীয় দেশসমূহের চিন্তাবিদদের যে রাজনৈতিক চিন্তাধারা প্রবহমান তাই পাশ্চাত্যদেশীয় রাষ্ট্রচিন্তা নামে খ্যাত।

বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের কোর্স নং ২১১৯০৩ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ্চাত্য অঞ্চলের রাষ্ট্রচিন্তা ও পাশ্চাত্যের সমাজচিন্তা বিষয়ক সিলেবাস অনুসারে এই পাতাটি সাজানো হয়েছে। তবে সাধারণ পাঠকদের কথা চিন্তা করেও এখানে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা প্রতিটি লেখার লিংকে ক্লিক করে বিস্তারিত পড়তে পারবেন।

পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা – বিষয়বস্তু

ক. প্রাচীন কাল:

গ্রীক সমাজ ও প্রতিষ্ঠান; দাসত্ব এবং গ্রিক রাষ্ট্রচিন্তা

সক্রেটিস

প্লেটো

এরিস্টটল

চিন্তার চারটি স্কুল: সোফিস্ট, এপিকিউরিয়ানিজম, সিনিসিজম এবং স্টোইসিজম; রাজনৈতিক চিন্তাধারায় রোমান অবদান: পলিবিয়াস, সিসেরো এবং সেনেকা

খ. মধ্যযুগীয় সময়:

সামাজিক কাঠামো এবং রাষ্ট্রচিন্তা; সামন্তবাদ এবং এর সাধারণ বৈশিষ্ট্য; চার্চ বনাম রাষ্ট্র; সেন্ট অগাস্টিন, সেন্ট টমাস অ্যাকুইনাস, দান্তে, পদুয়ার মার্সিলিও

গ. আধুনিক যুগ:

আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার সামাজিক-অর্থনৈতিক পটভূমি- রেনেসাঁ এবং রিফর্মেশন বা ধর্মসংস্কার;

আধুনিক জাতি রাষ্ট্রের উত্থান

নিকোলা মেকিয়াভেলী

টমাস হবস

শিল্প পুঁজিবাদ এবং আধুনিক বুর্জোয়া শ্রেণির উদ্ভব

জন লক

মন্টেস্কু

জাঁ জ্যাক রুশো

error: Content is protected !!